সুন্দরবনের বনজীবী জেলেদের নৌকা নিয়ে বনে প্রবেশের অনুমতিপত্র (বিএলসি) নবায়ন করতে দায়িত্বরত বন কর্মকর্তারা সরকার নির্ধারিত রাজস্বের বাইরে ঘুষ আদায় করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বনকর্মীদের হয়রানি থেকে বাঁচতে এবং নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার ও কাঁকড়া ধরার অলিখিত অনুমতি পেতে জেলেরা বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়ে বনে প্রবেশ করেন।
বনজীবী জেলেরা বলছেন, অনুমতিপত্র নবায়নে সরকার প্রতি ২৫ মণ ধারণক্ষমতার একটি নৌকার জন্য ১৫ টাকা পর্যন্ত রাজস্ব নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু বন বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা তাঁদের কাছ থেকে ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন, যা সরকার নির্ধারিত রাজস্বের কমপক্ষে ৪০ গুণ বেশি।
বনজীবীরা বলেন, সুন্দরবনের কালাবগী স্টেশন কর্মকর্তা ইস্তিয়াক রহমান, নলীয়ান স্টেশন কর্মকর্তা তানজিলুর রহমান, বানিয়াখালী স্টেশন কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম, কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, ঢাংমারী স্টেশন কর্মকর্তা মোহসীন আলী প্রতিটি অনুমতিপত্র থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত ঘুষ আদায় করছেন। আর কাশিয়াবাদ স্টেশন কর্মকর্তা নির্মল কুমার প্রতিটি অনুমতিপত্র থেকে ৬০০ টাকা ঘুষ আদায় করছেন।সুন্দরবনের বনজীবী জেলেদের নৌকা নিয়ে বনে প্রবেশের অনুমতিপত্র (বিএলসি) নবায়ন করতে দায়িত্বরত বন কর্মকর্তারা সরকার নির্ধারিত রাজস্বের বাইরে ঘুষ আদায় করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বনকর্মীদের হয়রানি থেকে বাঁচতে এবং নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার ও কাঁকড়া ধরার অলিখিত অনুমতি পেতে জেলেরা বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়ে বনে প্রবেশ করেন।
বনজীবী জেলেরা বলছেন, অনুমতিপত্র নবায়নে সরকার প্রতি ২৫ মণ ধারণক্ষমতার একটি নৌকার জন্য ১৫ টাকা পর্যন্ত রাজস্ব নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু বন বিভাগের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা তাঁদের কাছ থেকে ৬০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন, যা সরকার নির্ধারিত রাজস্বের কমপক্ষে ৪০ গুণ বেশি।
বনজীবীরা বলেন, সুন্দরবনের কালাবগী স্টেশন কর্মকর্তা ইস্তিয়াক রহমান, নলীয়ান স্টেশন কর্মকর্তা তানজিলুর রহমান, বানিয়াখালী স্টেশন কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম, কোবাদক স্টেশন কর্মকর্তা আনোয়ার হোসেন, ঢাংমারী স্টেশন কর্মকর্তা মোহসীন আলী প্রতিটি অনুমতিপত্র থেকে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত ঘুষ আদায় করছেন। আর কাশিয়াবাদ স্টেশন কর্মকর্তা নির্মল কুমার প্রতিটি অনুমতিপত্র থেকে ৬০০ টাকা ঘুষ আদায় করছেন।